২০১৮ সালের সড়ক দূর্ঘটনা
২০১৮ সালের সড়ক দূর্ঘটনা
গত বছর সারাদেশে ৩ হাজার ১০৩টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে এবং এসব দুর্ঘটনায় ৪ হাজার ৪৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) সংগঠনের এক পরিসংখ্যানে এই তথ্য উঠে এসেছে। আজ রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত ২০১৮ সালের সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে নিসচা সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন এসব তথ্য তুলে ধরেন।
লিখিত বক্তব্যে ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ২০১৮ সালে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৪৩৯ জন মানুষের প্রাণ গেলেও ৭ হাজার ৪২৫ জন আহত হয়েছেন। হাসপাতালে ভর্তির পর ৭৪০ জন মারা গেছেন। তবে মৃত্যুর সংখ্যা ২০১৭ সালের চাইতে ২৪৬ জন কমেছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
ইলিয়াস কাঞ্চন আরও বলেন, গত বছরের তুলনায় আহতদের সংখ্যা এবার ৬ দশমিক ৫১ ভাগ কম বলে রিপোর্ট পাওয়া গেছে। অনেক ছোট ছোট দুর্ঘটনায় আহতদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা করা হয় যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত না হওয়ায় পরিসংখ্যানে আসে না।
সড়ক দুর্ঘটনার প্রকৃত সংখ্যা নির্ণয় করা সম্ভব নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ছয়টি জাতীয় পত্রিকা, অনলাইন ও টিভির স্ক্রল দেখে এই পরিসংখ্যান তৈরি করা হয়েছে। তবে অনেক আঞ্চলিক তথ্য অপ্রকাশিত রয়েছে, যা কোনো মিডিয়াতেই উঠে আসেনি। ইতোপূর্বে জাতীয় সড়ক নিরাত্তা কাউন্সিলের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও পলিশ, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও জেলা প্রশাসন থেকে জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলে নিয়মিত কোনো তথ্য প্রদান না করায় সরকারিভাবেও কোনো পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়নি।
গত বছর সারাদেশে ৩ হাজার ১০৩টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে এবং এসব দুর্ঘটনায় ৪ হাজার ৪৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) সংগঠনের এক পরিসংখ্যানে এই তথ্য উঠে এসেছে। আজ রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত ২০১৮ সালের সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে নিসচা সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন এসব তথ্য তুলে ধরেন।
লিখিত বক্তব্যে ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ২০১৮ সালে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৪৩৯ জন মানুষের প্রাণ গেলেও ৭ হাজার ৪২৫ জন আহত হয়েছেন। হাসপাতালে ভর্তির পর ৭৪০ জন মারা গেছেন। তবে মৃত্যুর সংখ্যা ২০১৭ সালের চাইতে ২৪৬ জন কমেছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
ইলিয়াস কাঞ্চন আরও বলেন, গত বছরের তুলনায় আহতদের সংখ্যা এবার ৬ দশমিক ৫১ ভাগ কম বলে রিপোর্ট পাওয়া গেছে। অনেক ছোট ছোট দুর্ঘটনায় আহতদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা করা হয় যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত না হওয়ায় পরিসংখ্যানে আসে না।
সড়ক দুর্ঘটনার প্রকৃত সংখ্যা নির্ণয় করা সম্ভব নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ছয়টি জাতীয় পত্রিকা, অনলাইন ও টিভির স্ক্রল দেখে এই পরিসংখ্যান তৈরি করা হয়েছে। তবে অনেক আঞ্চলিক তথ্য অপ্রকাশিত রয়েছে, যা কোনো মিডিয়াতেই উঠে আসেনি। ইতোপূর্বে জাতীয় সড়ক নিরাত্তা কাউন্সিলের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও পলিশ, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও জেলা প্রশাসন থেকে জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলে নিয়মিত কোনো তথ্য প্রদান না করায় সরকারিভাবেও কোনো পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়নি।
No comments